ব্লগ সাইট থেকে আয়: আপনি হয়তো অনেক জায়গায় শুনেছেন ব্লগ শব্দটি কিন্তু এখনো জানেন না আসলে ব্লগ কি বা কিভাবে করতে হয়।
ব্লগসাইট থেকে আপনি আয় করতে পারবেন যদি নিয়মিত কাজ করতে পারেন। যারা ব্লগ সম্পর্কে জানে ইতিমধ্যে তারা ব্লগিং করে আয় শুরু করেছে কিন্তু যারা জানেন না।
তাদের জন্য ব্লগিং বলতে শুধু ওয়েবসাইট থেকে আর্টিকেল পড়া বুঝি।
আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের মাঝে সম্পূর্ণ গাইড লাইন শেয়ার করব।
কিভাবে ব্লগিং করে প্রত্যেক মাসে একটি ভালো পরিমাণের অর্থ আয় করতে পারবেন।
ব্লগিং এমন একটি টেকনোলজি প্ল্যাটফর্ম যেখান থেকে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে একটি ভালো পরিমাণে অর্থ আয় করতে পারবেন যদি সে সম্পর্কে আপনার একটু আইডিয়া থাকে।
আজকের এই পোষ্ট দ্বারা আপনাদের মাঝে “ব্লগ মানে কি বা কাকে বলে “এবং “ব্লগ থেকে কিভাবে অনলাইন আয় করা যাবে ” এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
ব্লগিং মানে কি? ব্লগ থেকে কিভাবে আয় করা যায়?
আপনি কি জানেন এমন অনেক মানুষ আছে যারা কিনা ব্লগিং নিয়ে নিজের Carrer সেট করে নিয়েছে এবং চাকরির পাশাপাশি একটি ভালো অর্থ ব্লগিং থেকে আয় করতেছে। এমন অনেক হয়েছে যে অনলাইনে Carrer করার পর তারা নিজেদের চাকরি ছেড়ে দিয়ে ফুল টাইম অনলাইন ব্লগিং নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছেন
আর ব্লগিং করার আগে অবশ্যই আপনাকে ব্লগিং সম্পর্কে একটি আইডিয়া জেনারেট করে নিতে হবে। যে কি জন্য আপনি ব্লগিং করবেন এবং কি নিয়ে ব্লগ করবেন?
আর ব্লগিং করার আগে আপনাকে কিছু বিষয়ে আইডিয়া জেনারেট করে নিতে হবে।
- ব্লগ সাইট বানাতে কি কি লাগে?
- কিভাবে সম্পূর্ণ একটি ব্লগ সাইট বানাতে হয়?
- আপনার ব্লগ সাইটের জন্য টপিক নির্বাচন করা।
- ব্লগে নিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশ করার।
ব্লগ মানে কি বা ব্লগ কাকে বলে ?
ব্লগ বা ব্লগিং নিয়ে আপনাদের যত ধরনের প্রশ্ন মাথার উপর ঘুরপাক করতেছিল আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে সকল দ্বিধাদ্বন্দ্ব একেবারে ক্লিয়ার ধারণা দিয়ে দিব।
সোজা ভাবে বলতে গেলে বলা যায় যে ব্লগ সেটাকে বোঝায় যেখানে অনলাইনে আমরা কোন কিছু লিখতে পারি । হতে পারে এই ব্লগটা আপনার নিজের অথবা অন্যের তবে ওয়েবসাইটকেই ব্লগ বলা হয়।
আরও সহজভাবে বলতে গেলে বলা যায় যে অনলাইনে কোন কিছু লিখালিখি করে পাবলিশ করার পর কেউ পরতে পারে তাকেই ব্লগ বলে।
আপনার নিজের যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে তাহলে সেটাকে ব্লগসাইট বলা হয়। ব্লগ সাইট বিভিন্ন প্লাটফর্মের মাধ্যমে শুরু করা যায়। ব্লগ সাইট এর ভিতরে সব চাইতে জনপ্রিয় প্লাটফর্ম দখল করে নিয়েছে ওয়ার্ডপ্রেস এবং গুগোল ব্লগার।
আশা করি আপনি বুঝতে পারছেন ব্লগ মানে কি অথবা ব্লগ কাকে বলে।
ব্লগার মানে কি? বা ব্লগার কাকে বলে?
ইতিমধ্যে আমরা জেনে গেছি যে ব্লগ বা ব্লগ সাইট কাকে বলে। এখন আসি ব্লগার কাকে বলে এই প্রশ্নটা অবশ্যই আসতে পারে। ব্লগার বলতে আমরা যা বুঝি তা হলো ওয়েবসাইট বা বিভিন্ন ব্লগে যারা লেখালেখি করে তাদেরকে ব্লগার বলা হয়।
হতে পারে, এটা নিউজ রিলেটেড ওয়েবসাইট, টেকনোলজি রিলেটেড ওয়েবসাইট অথবা মোবাইলের ওয়েবসাইট। সোজা-সুজি ভাবে বলতে গেলে বলা যায়। এই পোস্ট যে লিখেছে তাকে ব্লগার বলা হয়।
কোন ওয়েবসাইট অথবা ব্লগে যে বা যাহারা লেখালেখি করে আর্টিকেল পাবলিশ করে তাদেরকে ব্লগার বলা হয়। এখানে আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইট তৈরী করে লেখালেখি করে আর্টিকেল পাবলিশ করেন তাহলে আপনিও ব্লগার বলে অভিহিত হবেন।
ব্লগিং মানে কি ? কিভাবে ব্লগিং করে?
আমরা জানি যে অনলাইনে কোন ওয়েবসাট এ কোন ইনফরমেশন অথবা নির্দিষ্ট কোন কিছু নিয়ে লেখালেখি করে পাবলিশ করাকে ব্লগিং বলে আর যে ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে তাকে ব্লগ বলে।
সহজভাবে বলা যায় যে যখন আপনি কোন কিছু নিয়ে লেখালেখি করবেন এবং একটা নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট এবং নির্দিষ্ট সময় নিয়ে রেগুলার লেখালেখি করবেন এটাকেই ব্লগিং বলে।
আশাকরি ব্লগিং মানে কি? অথবা ব্লগিং কাকে বলে কাকে বলে বুঝতে পেরেছেন। ব্লগিং নিয়ে আপনার আরও কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন আমরা আপনার প্রশ্নটা খুব গুরুত্ব সহকারে দেখে এবং তার উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।
ব্লগিং কিভাবে করে?
ব্লগিং কিভাবে করে এই বিষয়টি জানতে হলে প্রথমে আপনাকে বলবো যে আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়বেন। আর্টিকেলটির সম্পূর্ণ পড়লে আপনি মুটামুটি ধারণা পেয়ে যাবেন এবং কিভাবে শুরু করবেন সব কিছুর উপর একটা প্লান চলে আসবে।
প্রথমে বলে রাখি যে ব্লগিং করার জন্য আপনার একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকতে হবে। হতে পারে এটি ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট অথবা ব্লগস্পট ওয়েবসাইট। আপনি যদি ব্লগিং এর নতুন হয়ে থাকেন এবং ব্লগিং করার প্রতি ইন্টারেস্ট থাকে।তাহলে আমি আপনাকে সাজেস্ট করব যে Google Blogger থেকে খুব সহজেই নিজের জন্য একটি ফ্রি ব্লগ সাইট বানিয়ে নিতে পারেন।
বলে রাখা ভালো যে আপনার ব্লগ সাইটের জন্য অবশ্যই একটি কাস্টম ডোমেইন ক্রয় করতে হবে। কেননা কাস্টম ডোমেইন ছাড়া আপনার ওয়েবসাইটকে ব্র্যান্ড আকারে পাবলিশ করা একটু কষ্টকর হয়ে পড়বে। কাস্টম ডোমেইন বলতে বুঝায় যে ডোমেইন গুলোতে ফ্রিতে পাওয়া যায় না এবং টাকা দিয়ে কিনতে হয়।
For Example:
- .Com
- .NET
- .Info
- .Org
- .xyz
তবে অবশ্যই চেষ্টা করবেন dot.com ডোমেইন নেয়ার জন্য .Com ডোমেইনটি অ্যাভেলেবল না থাকে তাহলে যেকোনো একটি এক্সটেনশন ডোমেইন কিনতে পারেন। বাংলাদেশের অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে বিকাশ এবং রকেটের মাধ্যমে আপনি ডোমেইন ক্রয় করতে পারবেন।
আপনি খুব সহজে ৮০০থেকে ৯০০ টাকার ভেতরে একটি কাস্টম ডোমেইন কিনতে পারবেন এবং প্রত্যেক বছরে এটির রিনিউ করার জন্য ৮৫০-৯০০ টাকা ফি প্রদান করতে হবে।
আপনি ডোমেইন কিনেছেন বলে এটি আপনার জন্য সারা জীবনের জন্য হয়ে যাবে না। তার জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রতিবছর এটার জন্য একটা নির্দিষ্ট পরিমাণের টাকা ডোমাইন প্রোভাইডারকে দিতে হবে।
ডোমেইন ক্রয় করার পর সেই ডোমেইনটি আপনি গুগলের ফ্রি সার্ভিস blogger.com সহজে এড করে আপনি ব্লগিং শুরু করতে পারেন।
ব্লগিং করার জন্য আরও একটি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস (WordPress) ওয়ার্ডপ্রেস থেকে আপনি ফ্রিতে কোন কিছুই করতে পারবে না।
এমন কি আপনি ওয়ার্ডপ্রেস থেকে কোন ধরনের ব্লগ সাইট ফিতে খুলে সেটা ব্লগের জন্য উপযোগী করতে পারবেন না।
আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস থেকে ওয়েবসাইট বানিয়ে ব্লগিং করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রতিমাসে অথবা প্রত্যেক বছরে ওয়ার্ডপ্রেসের জন্য একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করতে হবে এবং ডোমেইন এর জন্য প্রত্যেক বছর রিনিউ ফি প্রদান করতে হবে।
কিভাবে একটি ব্লগ সাইট বানানো যাবে ?
কিভাবে একটি ব্লগ বানাবেন? আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করে ফেলেছি যে কিভাবে বা কোথায় থেকে একটি ব্লগ সাইট বানাবেন। গুগোল ব্লগার এখনো ফ্রি ব্লগ সাইট তৈরি করার জন্য তাদের ব্লগার প্ল্যাটফর্ম উন্মুক্ত করে দিয়েছে সেখান থেকে আপনি খুব সহজে আপনার নিজের জন্য একটি ব্লগ সাইট বানিয়ে নিতে পারবেন।
ব্লগস্পট ওয়েবসাইটের জন্য অনেক ধরনের থিম ফ্রিতেই ব্যবহার করার জন্য গুগল থেকে খুব সহজে পেয়ে যাবেন। আপনার ইচ্ছা মত ব্লগার থিম ডাউনলোড করে আপনার ওয়েবসাইটে আপলোড করতে পারবেন।
এবং ওয়েবসাইটে খুব সুন্দরভাবে কাস্টমাইজ করে ব্লগিং শুরু করতে পারেন। শুধুমাত্র একটি কাস্টোম ডোমেইন কিনে খুব সহজেই ব্লগস্পটে অ্যাড করে আপনার ব্লগিং লাইফ শুরু করতে পারেন।
আর blogger.com থেকে ওয়েবসাইট তৈরি করলে কোন ধরনের টাকাপয়সা প্রদান করতে হবে না।
এটা সম্পুর্ন ফ্রি তবে শুধু মাত্র রিনিউ করার জন্য আপনাকে প্রত্যেক বছর একটা নির্দিষ্ট পরিমাণের টাকার প্রমাণ পাবেন আর কে প্রদান করতে হবে।
তবে আপনি ইচ্ছা করলে ওয়াডপ্রেস থেকে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। তার জন্য আপনাকে যেকোন ওয়েবসাইট থেকে হোস্টিং এবং ডোমেইন কিনে সেটাতে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করে খুব সহজেই ব্লগিং শুরু করতে পারেন।
মনে রাখা ভাল যে ওয়াডপ্রেস একটি প্যাইড প্ল্যাটফর্ম এখানে আপনাকে প্রত্যেক বছর ডোমেইন এবং হোস্টিং এর জন্য টাকা প্রদান করতে হবে। তবে গুগল ব্লগার থেকে ওয়াডপ্রেস প্লাটফর্মে অনেক বেশি সুবিদা পাবেন।
আমরা খুব তারা তারি আর্টিকেল শেয়ার করব কিভাবে গুগল ব্লগার এবং ওয়াডপ্রেস থেকে ব্লগ সাইট বানাতে পারেন।
কিভাবে ব্লগের টপিক নির্বাচন করবেন?
ব্লগের জন্য টপিক (Niche) নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। টপিকঃ সেই জিনিস কে বোঝায় যে বিষয়ের উপর আপনি লেখালেখি করে ব্লগ সাইট বানাবেন। আবার অনেকেই জিজ্ঞাসা করে ভাই Niche কি? কোন কিছুকে টার্গেট করে আপনার ব্লগে লেখালেখি করাকেই ট্রপিক অথবা নিস বলে।
তবে সবচাইতে ভালো হবে যে আপনি যে বিষয়ে ভাল জানেন সেই বিষয়ের উপর আপনার ব্লগ সাইটটি তৈরী করতে পারেন।
আপনি যদি টেকনোলজি বিষয়ে ভালো জানেন তাহলে আপনি টেকনোলজি নিয়ে আপনার ব্লগ সাইটে শুরু করতে পারেন।
আপনি যদি ইডুকেশন ইনফরমেশন সম্পর্কে ভাল বুঝেন তাহলে আপনি সেই অনুযায়ী আপনার ব্লগ সাইটে বানাতে পারেন।
ব্লগের সঠিক টপিক নির্বাচন একটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । সঠিক টপিক অনুযায়ী আপনার ব্লগ সাইট তৈরি না করলে পরবর্তী সময়ে ওয়েবসাইট জনপ্রিয় করতে অনেক সময় লেগে যায়।
নিম্নে কিছু টপিক এর নাম তুলে ধরা হলো।
- টেকনোলজি বিষয় নিয়ে
- ব্লগিং বিষয় নিয়ে
- অনলাইন থেকে আয় বিষয় নিয়ে
- গানের লিরিক্স নিয়ে বিষয় নিয়ে
- ফিশিং বিষয় নিয়ে
- গল্প বিষয় নিয়ে
- কবিতা বিষয় নিয়ে
- ইসলামিক বিষয় নিয়ে
- পড়াশোনা নিয়ে
- বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ নিয়ে
Domain নাম রেজিস্ট্রেশন করা
ডোমেইনের নাম রেজিস্ট্রেশন ব্লগের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনি যখন আপনার ব্লগের জন্য নাম রেজিস্ট্রেশন করবেন। অবশ্যই আপনার blog/Website এর Niche মিল রেখে ছোট এবং আকর্ষণীয় ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করবেন। যাতে করে যে কেউ আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করলে কি রিলেটেড আপনার ব্লগ সহজে বুঝতে পারে।
টপিকের সাথে মিল রেখে ডোমাইন
একটা বিষয় লক্ষ রাখবেন । আপনি যদি প্রযুক্তিবিষয় নিয়ে ব্লগে লেখালেখি করতে চান তাহলে সেই অনুযায়ী আপনার ওয়েবসাইটের ডোমাইন রেজিস্ট্রেশন করবেন।
কোন জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এর সাথে মিল রেখে তার পাশাপাশি আপনার ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন এতে করে সার্চ করার সময় আপনার ডোমেইন এর সাথে আসতে পারে।
Dot.Com Domain রেজিস্ট্রেশন করা
আমাদের মাঝে এখনো অনেকে আছে যে ওয়েবসাইট বলতে শুধু বোঝায় WebsiteName.Com . সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে এখন অনেক ডুমাইন এক্সটেনশন বের হয়েছে যা আমরা আগে কেউ জানতাম না ।
তবে অনলাইন জগতে এখনো ডটকম ডোমেইন এক্সটেনশন রাজত্ব করে আসছেন তবে বুদ্ধিমানের কাজ এটাই হলো অবশ্য আপনি চেষ্টা করবেন আপনার ব্লগ সাইটের জন্য ডটকম ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে।
ছোট ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করা
একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন অবশ্যই আপনি যখন আপনার ব্লগের জন্য ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করবেন সেটি যেন ছোট এবং আকর্ষণীয় হয়।
এতে করে ভিসিটরেরা খুব সহজেই আপনার Websiteএর ডোমাইন মনে রাখতে পারবে। এমন কোন ডোমাইন রেজিস্ট্রেশন করবেন না যা অনেক বড় এবং উচ্চারন করতে অসুবিধা হয়। আর আপনার Domain Name এ কোন প্রকার হাইফেন (-) ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
নতুন নামে ডোমাইন রেজিস্ট্রেশন করা
আপনি সব সময় খেয়াল রাখবেন নতুন নামে ডোমাইন রেজিস্ট্রেশন করতে । কেননা পুরাতন ডোমাইন অনেক ক্ষেত্রে গুগল থেকে ব্যান হয়ে যায়। যার জন্য ডোমাইন এর মালিক সেই ডোমাইন ছেড়ে দেয়।
অনেক ক্ষেত্রে গুগল এডসেন্স এর সার্ভিস থেকে কোন পলিচি না মানার জন্য ব্যান করে দেই। সব থেকে বুদ্ধি মানের কাজ হল নতুন ফ্রেস ডোমাইন নিয়ে কাজ করা।
KeyWord এর সাথে মিল রেখে ডোমাইন
একটা বড় কথা হল যে KeyWord এর সাথে মিল রেখে আপনার ডোমেইন সিলেক্ট করতে হবে। এতে করে ভিসিটর খুব সহজেই বুঝে যাবে আপনার ব্লগ সাইট কি নিয়ে লেখা লেখি হয়।
ব্লগিং করার আগে এই বিষয়গুলোতে আপনাকে খুব চিন্তা এবং ভাবনা করে একটি ব্লগ ডিজাইন এবং ডোমেইন কিনতে হবে। একটা ব্লগ সাইট হতে পারে আপনার সারা জীবনের আয়ের একটি অংশ। সে জন্য অশুদ্ধ বানান এর ডোমাইন নাম এবং লম্বা বানানোর ডুমাইন রেজিস্ট্রেশন করা থেকে বিরত থাকুন।
ব্লগের জন্য প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করা
যখনই মাথার ভেতর ব্লগিং করার ইন্টারেস্ট জেগে যায় তখনই আপনাকে আরেকটি বিষয় চিন্তা করতে হবে যে আপনি কোন প্লাটফর্ম থেকে ব্লগিং শুরু করতে চান। ব্লগিং শুরু করার আগে অবশ্য এই বিষয়ে আপনাকে সব ঠিক করে নিতে হবে। নিচে কিছু ব্লগিং প্লাটফর্ম এর নাম দেওয়া হলো।
- WordPress
- Blogger
- webly
- Joomla
বর্তমান সময়ে ব্লগিং করার জন্য বড় একটি জায়গা দখল করে রয়েছে ওয়াডপ্রেস প্ল্যাটফর্ম এবং গুগোল ব্লগার প্ল্যাটফর্ম । গুগোল blogger প্ল্যাটফর্ম হলো গুগলের একটি অংশ যেখানে আপনি ফ্রিতে আপনার ওয়েবসাইট হোস্ট করতে পারবেন এবং একটি কাস্টম ডোমেইন নিয়ে আপনার ব্লগ শুরু করতে পারবেন।
Google blogger প্লাটফর্ম থেকে ব্লগ সাইট
Goggle blogger Blogspot প্ল্যাটফর্ম এখন পর্যন্ত বড় একটি জায়গা দখল করে আছে। আর এই গুগল ব্লগারে অনেক বড় ব্লগ সাইট আছে যেখান থেকে ভাল পরিমাণে আয় হচ্ছে। হ্যা আপনি ব্লগার এর ফ্রি ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে পারবেন।
আর তার জন্য আপনি গুগল এর আরনিং সার্ভিস Google Adsense Use করতে পারবেন।
যে কেউ ইচ্ছা করলেই ফ্রিতে গুগল ব্লগার থেকে একটি ফ্রিতে ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারে। এর জন্য আপনাকে কোন ধরণের টাকা গুগল কে দিতে হবে না। তবে কাস্টম ডোমেইন কিনে Blogger blog এ যোগ করতে চাইলে আপনাকে কিছু টাকা খরচ করতেই হবে।
আর কাস্টম ডোমাইন না কিনলে আপনার ওয়েবসাইট এর নাম খুব একটা মনে রাখতে পারবে না । সে জন্য আপনাকে এমন একটি ডোমাইন নাম ক্রয় করতে হবে যা মনে রাখা এবং শুনতে ভাল লাগে।
তবে ব্লগিং এ নতুন থাকা অবস্থায় আমি আপনাকে Google Blogspot থেকে ব্লগ সাইট বানাতে বলব কারন আপনি ফ্রি ব্লগ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারবেন। এবং একটা সময় যখন আপনি ব্লগিং এ ভাল করতে পারলে আপনি খুব সহজে WordPress এ আপনার ওয়েব সাইট ট্রান্সফার করতে পারবেন।
WordPress থেকে প্লাটফর্ম থেকে ব্লগ সাইট
WordPress প্লাটফর্ম : WordPress হল সম্পূর্ণ একটি প্যাইড প্লাটফর্ম এবং এই প্লাটফর্ম দিনে দিনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে যাচ্ছে। কেননা এই প্লাটফর্ম এ সব রকম ওয়েবসাইট বানানো যায়। সব থেকে মজার বিষয় হলো যে ওয়াডপ্রেস ওয়েবসাইটে কোনরকম কোডিং ছাড়াই প্লাগিন ব্যবহার করে অনেক ধরনের ডিজাইন এবং কাস্টমাইজ করা যায়।
বর্তমান সময়ে অনেকেই ওয়ার্ড প্রেসে ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে ব্যবসা আরম্ভ করেছেন। আপনার যদি এরকম কোনো চিন্তা থাকে যে ওয়াডপ্রেস থেকেও ওয়েবসাইট তৈরি করে তাতে ব্লগিং করবেন বা অন্যকোন কাজে ব্যবহার করুন তাহলে আপনি WordPress এ ওয়েবসাইট বানাতে পারেন।
আপনি ওয়ার্ডপ্রেস থেকে ব্লগ বানিয়ে সেখানে ব্লগিং করে গুগোল এডসেন্স দ্বারা খুব সহজেই করতে আয় করতে পারবেন। তবে আয় নির্ভর করবে আপনার ভিজিটর এর উপর এবং ওয়েবসাইট গুগলে র্যাংকিং এর উপরে নির্ভর করে।
Webly ও Joomla blogging প্লাটফর্ম
একটা সময় ছিল Webly ও Joomla প্লাটফর্ম অনেক জায়গা দখল করে ছিল। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে অনেক পরিবর্তন চলে এসেছে যার জন্য মানুষ সহজ হিসাবে যে প্লাটফর্ম রয়েছে তার প্রতি আগ্রহ বেশি। তবে আগের কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যা উপরের প্লাটফর্ম থেকে বানানো এবং অনেক জনপ্রিয়।
আমার মতে আপনি যদি ব্লগিং শুরু করতে চান তবে আপনাকে গুগল ব্লগারের কথা এবং ওয়াডপ্রেস প্ল্যাটফর্ম কে রেকুমেন্ট করব কেননা এটা অনেকে সহজ এবং সচরাচর কাস্টম থিম এবং প্লাগিন পাওয়া যায়।
ওয়েবসাইট সেটাপ ও কাষ্টমাইজ করবেন
ওয়েবসাইট সেটআপ ও কাস্টমাইজেশন । আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর ধরে রাখার জন্য কনটেন্ট এর পাশাপাশি অবশ্যই ওয়েবসাইটের ভালো ডিজাইনের কাস্টমাইজ থাকতে হবে। অন্যথায় আপনার ওয়েবসাইট থেকে ভিজিটররা চলে যাবে আর ফিরে আসবেনা।
তাই ব্লগিং সাইট চালু করার সাথে সাথে আপনার ওয়েবসাইটকে সুন্দর একটি ডিজাইনের কাস্টমাইজ করে নিবেন যাতে সহজেই ভিজিটরদের দৃষ্টিগোচর হয় এবং আকর্ষণীয় ওয়েবসাইট মনে হয়।
অবশ্যই চেষ্টা করবেন যাতে আপনার ওয়েবসাইট ডিজাইন টি সাধারণ হয় এবং দৃষ্টিগোচর হয় যাতে ইউজারের সহজে কি চাচ্ছে তা খুঁজে পেতে খুব সহজ হয়।
ব্লগে ইউনিক আর্টিকেল পোস্ট করা
আপনি যদি ব্লগিং করে কিছু করতে চান অবশ্যই আপনাকে আপনার নিজের আর্টিকেল লিখতে হবে। অন্যের আর্টিকেল কপি করে আপনার ব্লগে পোস্ট করলে হয়তো বা সুন্দর দেখা যাবে কিন্তু গুগল থেকে আপনি কখনো রেংকিংয়ে আগে যেতে পারবেন না।
সর্বোপরি চেষ্টা করবেন নিজের লেখা আরটিকেল পাবলিশ করার জন্য এবং আরটিকেল পড়ে যাতে কিছু জানতে পারে। এমন ভাবে লিখবেন যাতে ভিসিটররা পরে মজা পায়।
আপনি যখন আর্টিকেল লিখবেন তখন আপনার মনকে স্থির করে নিবেন যে কি বিষয় আপনি আর্টিকেল লিখতে চাচ্ছেন এবং সুন্দর গুছিয়ে আপনার কথাগুলো উপস্থাপন করবেন।
একটা ব্লগে ইউনিক আর্টিকেল লেখার পাশাপাশি মনে রাখতে হবে যাতে আপনার আর্টিকেলের কথাগুলো অন্য কোন ব্লগ সাইটের সাথে হুবহু মিলে না যায়।
কিভাবে ব্লগ থেকে টাকা আয় করা যায় ?
কিভাবে ব্লগ থেকে টাকা আয় করা যায়? অনেক নতুন যারা আছেন তারা মনে করেন যে কিছু আর্টিকেল পাবলিশ করার পর গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা আয় করা যাবে।
ব্লগ সাইট থেকে আয় করার জন্য অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটে ভালো মানের কনটেন্ট থাকতে হবে এবং আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর থাকতে হবে তাহলেই একমাত্র ভালো আয় হবে অন্যথায় আপনার ব্লগ সাইট থেকে আয় হবে না।
আপনার ব্লগ সাইটে কয়েকটি উপায় আয় করতে পারবেন। তবে সবকিছুর মূলে হচ্ছে ভিজিটর কারণ ভিজিটর ছাড়া আপনি কোন কিছুই করতে পারবেন না।
আপনার নতুন ব্লগের লিঙ্ক সোশ্যাল সাইটে শেয়ার করতে হবে এবং রেগুলার আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে। আর্টিকেল এর মান গুণগত হতে হবে যা থেকে মানুষ উপকৃত হতে পারে।
গুগল এডসেন্স দ্বারা ব্লগ থেকে টাকা আয়
গুগল এডসেন্স হচ্ছে এখনকার সময়ে একটি জনপ্রিয় মাধ্যম যেখান থেকে ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আনলিমিটেড আয় করা সম্ভব শুধুমাত্র ব্লগ সাইট থেকে। তবে তাদের সার্ভিস দিনে দিনে অনেক পরিবর্তন এসেছে।
সর্বোপরি তাদের ব্যান থেকে বাঁচার জন্য আপনাকে অবশ্যই ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করতে হবে এবং কোনরকম চালাকি করলে গুগল এডসেন্স খুব সহজে আপনাকে ধরে ফেলবে।
তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক দিয়ে কিভাবে গুগল এডসেন্স থেকে আয় করতে পারবেন।
সবার প্রথমে আপনাকে একটি ব্লগ সাইট নির্বাচন করতে হবে এবং তাতে সুন্দরভাবে কাস্টমাইজ করে নিতে হবে। তারপর আপনাকে ইউনিক আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে যাতে ভিজিটররা খুব সহজে পড়তে পারে।
সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে আপনার ব্লগ সাইটে আস্তে আস্তে গুগলের থেকে রেংক পাবে। যখন আপনার ওয়েবসাইট গুগলের রেংক পাবে আপনি প্রচুর ভিজিটর পাবেন।
আপনার ব্লগ সাইটে যখন পুরোপুরি কমপ্লিট হয়ে যাবে তখন গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে অ্যাডসেন্সে এপ্লাই করতে হবে।
তার পর আপনার ওয়েবসাইটটি রিভিউ করার পর আপনার ওয়েবসাইটে দিতে যদি সব ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনার ওয়েবসাইটটি অ্যাপ্রভাল দিয়ে দিবে।
গুগল অ্যান্সথেকে আপনার ওয়েবসাইট গুগল থেকে অনুমোদন বা অ্যাপরুভ দেয়ার পর খুব সহজেই আপনি আপনার ওয়েবসাইটে Ads বসাতে পারবেন। আর যখনই কোন ভিজিটর আপনার Ads ক্লিক করবে সেই সময় আপনি একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অ্যামাউন্ট পাবেন।
আর সেই নির্দিষ্ট পরিমান Dollar আপনার গুগল এডসেন্স একাউন্টের আস্তে আস্তে জমা হবে যখনই আপনার একাউন্টে ১০০ ডলার প্লাস হয়ে। নির্দিষ্ট একটি দিনে গুগল এডসেন্স আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকা সেন্ড করে দেবে।
তবে বলে রাখা ভালো যে, আপনার এডসেন্স একাউন্টে যখন ১০ ডলার হবে গুগোল কোম্পানি থেকে আপনার এড্রেস এ একটি চিঠি পাঠাবে এবং সেই চিঠিতে একটি পিন নম্বর থাকবে যা ভেরিফিকেশনের জন্য আপনার একাউন্টে জায়গা থাকবে।
আর সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আপনি খুব সহজে মান্থলি একটি ভালো পরিমাণে আয় এই গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ব্লগিং করে পেতে পারেন।
Affiliate মার্কেটিং দ্বারা ইনকাম
Affiliate মার্কেটিং দ্বারা ইনকাম। এফিলিয়েট মার্কেটিং দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে আপনি খুব সহজে ঘরে বসে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে একটি বড় পরিমাণ এর আর্নিং করতে পারবেন। এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য বেস্ট ওয়েবসাইট হচ্ছে আপনি যদি ইংলিশে একটি ওয়েবসাইট রান করেন।
তবে বাংলাদেশে এখন অনেক ওয়েব সাইট রয়েছে যারা এফিলিয়েট করে খুব সহজে অনলাইন থেকে আয় করতেছে। সহজ ভাষায় বলতে গেলে।
আপনি কোন কোম্পানির পণ্য দ্রব্য প্রোডাক্ট যত বেশি বিক্রি করতে পারবেন আপনার রেফার লিংক থেকে আপনি তত বেশি আয় করতে পারবেন। এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার বিক্রির উপর আপনি যত বেশি বিক্রি করতে পারবেন আপনি তত বেশি কমিশন পাবেন। এফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে সেই বিষয়টিকে বোঝায়।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য অনেক ইন্টার্নেশনাল ওয়েবসাইট রয়েছে যেখান থেকে আপনি খুব সহজে একাউন্ট তৈরী করে। সেখান থেকে প্রোডাক্ট এর লিংক আপনার ওয়েবসাইটে ব্যানারে অথবা লিংক আকারে পাবলিশ করবেন। এবং যে কেউ আপনার সেই লিঙ্কে ক্লিক করে পণ্য কিনবে সেই পণ্য থেকে আপনি কমিশন পাবেন।
- Amazon
- Flipkart
অনেকে উপরে দুটি সাইট কে টার্গেট করে এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেলে। এখন আরো অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে খুব সহজেই এফিলিয়েট মার্কেটিং করে বাংলাদেশের মানুষেরা মান্থলি ইনকাম করে।
Hosting এবং Domain এফিলিয়েট মার্কেটিং
হোস্টিং এবং ডোমেইন ওয়েবসাইট থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আয় করতে পারবেন। যদি আপনার একটি ব্লগ সাইট থাকে এবং তাতে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণের ভিজিটর থাকে।
ওয়েবসাইট থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার সহজ উপায় হচ্ছে যে আপনার ব্লগের বিভিন্ন স্থানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য ব্যানার অথবা লিংকের মাধ্যমে এডভান্সমেন্ট করতে পারবেন।
আপনি যে ওয়েবসাইট এর লিঙ্ক এর রেফার লিঙ্ক দ্বারা এফিলিয়েট করবেন সে ওয়েবসাইট আপনার একটি একাউন্ট থাকতে হবে এবং সেখান থেকে আপনার এফিলিয়েট মার্কেটিং এর রেফার লিংকটি আপনার ব্লগে ব্যানারে অথবা লিংকের মাধ্যমে শেয়ার করতে হবে।
যখনই কেউ আপনার এফিলিয়েট মার্কেটিং এর লিঙ্ক থেকে ক্লিক করে হোস্টিং এবং ডোমেইন কিনবেন সে কোম্পানি থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের কমিশন আপনার একাউন্টে জমা হয়ে যাবে।
আমাদের শেষ কথাঃ
এতদিন যারা ব্লগ সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানেন নি অথবা কিভাবে ব্লগিং থেকে আয় করা যায়। আশা করি এই ব্লগের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে ব্লগিং থেকে আয় করা যায়।
আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে Step-by-Step আপনাদের সামনে তুলে ধরেছে যে কিভাবে অনলাইন থেকে আয় করা যায় এবং শুধুমাত্র ব্লগিং করে।
এরপর আপনাদের যদি কোন প্রশ্নের উত্তর জানার থাকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে মাধ্যমে জিজ্ঞাসা করবেন আমরা আপনার কমেন্টটি অতি মূল্যবান সহকারে দেখে আপনাকে সঠিক পরামর্শ দেয়ার চেষ্টা করব।
আমাদের প্রতিবাদ ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত অনলাইন আয় সম্পর্কে খুঁটিনাটি বিষয় আলোচনা করা হবে। আপনি যদি এরকম আরও আর্টিকেল পড়তে চান যে কিভাবে ব্লগিং ছাড়া অন্যান্য উপায়ে অনলাইন থেকে আয় করা যায় তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে আপনার ব্রাউজারে বুকমার্ক করে রাখুন।
আর আমাদের আর্টিকেলটি যদি ভালো লাগে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।